Palestine-1 Notebook

“Dream Palestine”:

প্রাচীন কবি হুমায়ূন আহমেদ রহমান কারও নিকট গল্পের মাধ্যমে আমরা একটি মহান অধ্যায় শুনেছি, যেখানে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের নাগরিকরা স্বাধীনতা ও স্বাধীনতা জনগণের লড়াইতে অংশগ্রহণ করে। সেই প্রেরণামূলক গল্পের মধ্যে সহযোগী দেশের যুদ্ধাপরাধীরা উদ্বিগ্ন স্বাধীনতার জন্য লড়াই করে, প্রতিশ্রুতি দিয়ে, অস্তিত্ব এবং স্বাধীনতা জন্য তাদের জীবনের মূল্যবান প্রতিটি প্রত্যাশা হয়ে ওঠে।

বিশ্বব্যাপী মানবিক সম্প্রীতি বিশ্বসম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠার অংশ হিসাবে স্বীকৃতি পেলেও, অত্যন্ত দুঃখজনক দৃশ্য আমাদের পাশে আছে। ফিলিস্তিনের মানুষের উপর নির্ভর করে, তাদের মুক্তি এবং স্বাধীনতা পেতে অত্যন্ত প্রয়াস ও লড়াই চলছে।

একদিন, একটি ছোট গ্রামের একটি সম্প্রদায়ের তরুণ সদস্য, আহমেদ, প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের গল্প পড়ে উৎসাহিত হয়েছিলেন। সে একটি স্বপ্ন দেখেছিলেন – ফিলিস্তিনের মানুষের জন্য নিজের অংশগ্রহণ করতে। তার স্বপ্ন ছিল, স্বাধীনতা ও মানবিক অধিকারের জন্য সকলের একত্রিত প্রয়াস এবং সমর্থন প্রদান করা।

আহমেদ প্রথমেই তার সম্প্রদায়ের মানুষদের জন্য সচেতনতা সৃষ্টি করতে চেষ্টা করে। তিনি তারা জানাতে চাইলেন যে, ফিলিস্তিনের মানুষের মুক্তির জন্য আমাদের অবশ্যই সমর্থন করা উচিত। তারা একসাথে আসে, একসাথে যুদ্ধ করে।

সময়ের সাথে, আহমেদের ছোট্ট পরিবার এবং সম্প্রদায় বিস্তৃত হয়ে গেল। তারা একে অপরের সাথে একত্রিত হয়ে, ফিলিস্তিনের মানুষের প্রতি সহানুভূতি এবং স

মর্থন প্রদান করতে। তাদের সংস্কৃতি এবং বাংলাদেশের পরিপূর্ণতা সমান মানুষের মানবিক অধিকারের প্রতি তাদের সংগ্রামের শক্তিকে বাড়াতে হেল্প করে।

সম্প্রদায়ের এই প্রয়াসের প্রতি বাংলাদেশের মানুষ অবিচ্ছিন্ন সমর্থন প্রদান করে, যেটি দেখাচ্ছে মানবিক সম্প্রীতি ও যুদ্ধের প্রতি সংগঠিত অংশ। ফিলিস্তিনের মানুষের প্রতি আমাদের সহানুভূতি এবং সমর্থন প্রদানের মাধ্যমে আমরা একে অপরের সম্পর্কে শিখতে ও একসাথে উন্নতি করতে পারি। এই যাত্রা সম্প্রদায়ের একটি উদাহরণ হিসাবে অবদান করে যা সামাজিক পরিবর্তনের পথে আমাদের সমর্থন করে।

ফিলিস্তিনের মানুষের জন্য আমাদের সমর্থন এবং সহানুভূতি প্রদান করা শেষ করা যেতে পারেনি। এই অধীর লড়াইতে আমরা একে অপরের সমর্থন প্রদান করে এবং সবাইকে আমাদের এই মূল্যবান উদ্দেশ্যে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানাই।